1. news@habiganjerbarta.com : হবিগঞ্জের বার্তা : হবিগঞ্জের বার্তা
  2. info@www.habiganjerbarta.com : হবিগঞ্জের বার্তা : হবিগঞ্জের বার্তা
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ১০:২১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
বানিয়াচংয়ে দিনব্যাপী ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা ও ছানি অপারেশন চক্ষু শিবির ক্যাম্পিং ২০২৫ শুভ উদ্বোধন করেন, শরফ উদ্দিন আহমদ চৌধুরী । বানিয়াচংয়ে গরু ঘাস খাওয়ার ‘অপরাধে’ গরুকে শ্বাস রোধ করে হত্যা। বানিয়াচংয়ে তিন দিন ব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলার শুভ উদ্বোধন করেন (ইউএনও) মাহমুদা বেগম সাথী । জলসুখা কৃষ্ণ গোবিন্দ পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ে ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন সম্পর্ন।  আজমিরীগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবে নতুন ১০জন সদস্য নির্বাচিত। আজমিরীগঞ্জে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে দুই কৃষিশ্রমিকের মৃত্যু।  আজমিরীগঞ্জে সরকারি টিউবওয়েলের পানি নিতে বাঁধার জেরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত অর্ধশতাধিক,  নিয়ন্ত্রণে পুলিশের  টিয়ারশেল নিক্ষেপ। বানিয়াচংয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উদযাপন। আজমিরীগঞ্জে এক সন্তানের জননীর আত্মহত্যা ।  আজমিরীগঞ্জে নদী ভাঙ্গনে বিলীন হচ্ছে একের পর এক গ্রাম, এবার সাহানগরের পালা, প্রতিরোধে নেই ব্যবস্থা। 

ভাগ্য বদলানোর স্বপ্ন দেখছেন কৃষকরা

জেলা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: সোমবার, ১২ অক্টোবর, ২০২০
  • ৪৫৮ বার পড়া হয়েছে

মাগুরায় দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে শসা চাষ। চলতি মৌসুমে মাগুরা জেলায় ৫০ হেক্টর জমিতে শসার চাষ হয়েছে। পানির ওপর মাচায় হলুদ-সাদা ফুল কিংবা থরে থরে ঝুলছে শসা। এমন দৃশ্যই দেখা যায় মাগুরার বিভিন্ন মাঠ ও খেত খামারে। এবার শসার আবাদও ভালো হয়েছে।

আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলনও ভালো। এতে হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে। শসার বীজ রোপণের ৩০ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে গাছে ফল ধরা শুরু হয়।

বিঘাপ্রতি খরচ হয় ১০ হাজার আর বিক্রি হয় ২০ হাজার টাকায়। লাভ বেশি হওয়ায় শসার চাষে আগ্রহী হচ্ছেন অনেকেই।

সদর উপজেলার ট্যাংগাখালী মাঠ ঘুরে দেখা যায়, শসার পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষকরা। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা পাইকারদের কাছে শসা বিক্রি নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন অনেক কৃষক। দূর-দূরান্ত থেকে আসা পাইকারদের কাছে প্রতি মণ শসা ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা বিক্রি করছেন তারা।

শসা চাষি পারভেজ বলেন, এ মৌসুমে দুই একর জমিতে শসার আবাদ করেছেন, যাতে খরচ হয়েছে ৮০ হাজার টাকা। এতে বিক্রি হবে ২ লাখ টাকার বেশি। এবার আবহাওয়া ভালো। বাজারে শসার ভালো দাম পাওয়া যাচ্ছে।

গোমকোট গ্রামের শসা চাষি কামাল হোসেন বলেন, প্রায় দেড় একর জমিতে শসার আবাদ করেন তিনি। প্রথমবার অধিক বৃষ্টির ফলে অনেক গাছ মারা যায়। পরে আবার গাছ লাগাই। এখন ভালো অবস্থায় রয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যে শসা বিক্রি শুরু করব। কিন্তু কৃষি অফিসার বা তাদের অফিস থেকে কোনো সুযোগ পাইনি।

এ বিষয়ে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সুশান্ত কুমার প্রামাণিক জানান, এ মৌসুমে মাগুরা জেলায় প্রায় ৫০ হেক্টর জমিতে শসার আবাদ করা হয়।

আবহাওয়া ভালো থাকায় বাজারে শসার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ভালো দামও পাচ্ছেন তারা। এছাড়া কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে কৃষকদের মধ্যে প্রয়োজনীয় বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে বলেও জানান এ কৃষি কর্মকর্তা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট